Bitasta Ghoshal is an Indian Bengali author who is best known for her novel ‘Ghera toper Nil otole’, which has won the ‘Ekantar katha sahityik puraskar’ in 2014.
Bitasta Ghoshal is an Indian Bengali author who is best known for her novel ‘Ghera toper Nil otole’, which has won the ‘Ekantar katha sahityik puraskar’ in 2014.
She is Editor in Chief of the renowned translator quarterly journal ‘Anubad Patrika’ which is recognized by ‘ANNADA PURASKAR’(1981)& ‘MATA KUSUM KUMARI INTERNATIONAL AWARD(1989)’, ‘President Award’(1995), & Bangla Acadmy Samman(2012).
Apart from being an author & translator, Bitasta is also well known as dancer.
কবিতা লিখতে ভালোবাসি। বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আড্ডা দিতে ভালোবাসি। ছবি আঁকা, গান শুনতে ভালোবাসি। ভালোবাসতে ভালোলাগে প্রকৃতিকে…।
সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট স্কুলে বিদ্যালয়জীবন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে দি স্টেটসম্যান পত্রিকায় ইংরেজিতে প্রথম প্রকাশিত হয় কবিতা।
সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট স্কুলে বিদ্যালয়জীবন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে দি স্টেটসম্যান পত্রিকায় ইংরেজিতে প্রথম প্রকাশিত হয় কবিতা। ২০০১ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত কর্পোরেট সংস্থায় চাকরি। ২০১৬ থেকে নিজস্ব সংস্থায় কর্মরত। এই পুরোটা সময় ধরে চলতে থাকে মাতৃভাষায় কবিতাচর্চা। কবিতা নিয়মিত প্রকাশিত হয়ে চলেছে কবিসম্মেলন, মাসিক কৃত্তিবাস, নতুন কৃত্তিবাস, একুশ শতক, প্রথম আলো, দৈনিক স্টেটসম্যান, কলকাতা শব্দহরিণ, মালিনী প্রভৃতি পত্রপত্রিকায়
অনুবাদক, কবি, প্রাবন্ধিক। অনূদিত মুদ্রিত বইয়ের সংখ্যা ৯ টি। খুয়ান মানুয়েল মার্কসের উপন্যাস, গাব্রিয়েলা মিস্ত্রালের কাব্য সংকলন, লোরকার নাটক ইত্যাদি এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় আরো ২ টি বই প্রচারিত।
অনুবাদক, কবি, প্রাবন্ধিক। অনূদিত মুদ্রিত বইয়ের সংখ্যা ৯ টি। খুয়ান মানুয়েল মার্কসের উপন্যাস, গাব্রিয়েলা মিস্ত্রালের কাব্য সংকলন, লোরকার নাটক ইত্যাদি এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় আরো ২ টি বই প্রচারিত। ভারত বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অস্ট্রেলিয়া র বিভিন্ন ব্লগ ও পত্রিকায় বিভিন্ন অনুবাদ প্রকাশিত। প্রতিটি বই স্প্যানিশ ভাষা থেকে সরাসরি অনুবাদ করা। স্প্যানিশ ভাষায় মৌলিক প্রবন্ধ প্যারাগুয়ে ও আর্জেন্টিনার বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। একটি মৌলিক কবিতার বই যৌথ ভাবে প্রকাশিত। অনুবাদ সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমী প্রদত্ত লীলা রায় স্মারক সম্মান সহ আরো কয়েকটি পুরস্কার পেয়েছেন।
অমিত মজুমদারের জন্ম ১৯৮০ সালের ১৫ই আগস্ট , নদিয়া জেলার বেথুয়াডহরিতে ৷ পিতা অরুণকুমার মজুমদার , মাতা অলকা মজুমদার ৷ ২০০০ সাল থেকে কবিতা , ছড়া , প্রবন্ধ ও ছোটোগল্প লিখছেন ৷
অমিত মজুমদারের জন্ম ১৯৮০ সালের ১৫ই আগস্ট , নদিয়া জেলার বেথুয়াডহরিতে ৷ পিতা অরুণকুমার মজুমদার , মাতা অলকা মজুমদার ৷ কবি বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক হলেও পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চলচ্চিত্রবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা করেছেন ৷ কিছুদিন সাংবাদিকতা ও বাংলা মেগা সিরায়ালে সহকারী পরিচালকে হিসেবে কাজ করলেও বর্তমানে একটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন ৷ ২০০০ সাল থেকে কবিতা , ছড়া , প্রবন্ধ ও ছোটোগল্প লিখছেন ৷ বেথুয়াডহরি থেকে প্রকাশিত ‘ঝড়’ দেয়াল পত্রিকায় প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয় ৷ পরবর্তীতে আনন্দম , অলিন্দ , কথাকৃতি , ফিনিক্স , মৌসুমী , মাসে মাসে কবিতা , আকাশ , সৌপ্তিক , বনামি , চেতনা , অনুভব , অন্যধারা , আবাদ , তিতলি , সময় প্রভৃতি পত্রিকাতে তাঁর কবিতা ও ছোটোগল্প প্রকাশিত হয়েছে ৷ সাহিত্যপাঠ , গান শোনা ও নানা ধরণের দেশী বিদেশী চলচ্চিত্র দেখতে খুবই আগ্রহ বোধ করেন ৷ আর ভালোবাসেন মানুষের সঙ্গে মিশতে ৷
নন্দিনী পূর্ব বঙ্গের এক শেকড় ছেঁড়া মেয়ে। আজন্ম তার শেকড় খুঁজে ফেরা। মাটির গন্ধ গোটা অবয়বে। পেশায় শিক্ষিকা।
নন্দিনী পূর্ব বঙ্গের এক শেকড় ছেঁড়া মেয়ে। আজন্ম তার শেকড় খুঁজে ফেরা। মাটির গন্ধ গোটা অবয়বে। পেশায় শিক্ষিকা। নেশা তার জীবনের ঘ্রাণ অন্বেষণ। সেই সূত্রেই লেখালিখি। কবিতা, ছোটগল্প, অণুগল্প, রম্যরচনার বৃত্তে ঘোরাফেরা। তার লেখা ছোটগল্প ‘ ফল্গুধারা ‘ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ছোটগল্প প্রতিযোগিতায় সানন্দে নির্বাচিত হয়েছে। তার লেখা কবিতা ” আমি অগ্নিমিত্রা, “ইঞ্জিনিয়ার”, ” আমি অকৈতবের মা ” লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয় জয় করেছে। নানা পত্র পত্রিকায় তার কবিতা ছোট গল্প ও কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। ২০২০ বইমেলায় প্রকাশিত দুটি সংকলন গ্রন্থ, যথাক্রমে ” শব্দতরী ” ও ” সর্বিট্রেট ” এ প্রকাশিত হয়েছে তার ছোটগল্প। সম্প্রতি সুপ্রসিদ্ধ ” ইরাবতী ” ওয়েবজিনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে তার গল্প ” পিতা “। ” শারদ শিহরণ ” সম্মান পেয়েছেন ‘ ল পয়েন্ট ‘ থেকে। ‘ শপিজেন ‘ ই বুক থেকে পেয়েছেন সম্মাননা। সাহিত্যকে আঁকড়ে ধরে বাঁচাটাই তার লক্ষ্য।
প্রথম গল্প যখন উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রী, তখন প্রকাশিত নবকল্লোলে “সমুদ্রের স্বাদ “। প্রথম কবিতার বই, ২০১৩ তে “এলোমেলো ভাবনাগুলো “।
বর্তমানে নবনালন্দার শিক্ষিকা। কবিতা, গল্প, নাটক, চিত্রনাট্য, সংলাপ লেখা বাংলায়। প্রথম গল্প যখন উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রী, তখন প্রকাশিত নবকল্লোলে “সমুদ্রের স্বাদ “। প্রথম কবিতার বই, ২০১৩ তে “এলোমেলো ভাবনাগুলো “। রূপসী বাংলায় ” শ্রীচৈতন্য দেব” সিরিয়ালে সংলাপ লেখা। ” পয়লা বৈশাখ” নাটকটি লিখে সম্প্রীতি দ্বারাপুরস্কৃত, যা ‘কুশীলবের’ আয়োজনে মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রতীর্থে। নবরবিকীরন এর তত্বাবোধানে বেশ কিছু গানের এলবামে গান লেখা। এছাড়া বেশ কিছু ছোটদের নাটক লেখা।
কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে কয়েকটি হল – মেষপালকের ডায়েরি, বালিঝড় ও কেবিনবয়, ধান্যলক্ষ্মী, বাংলা,পর্ণশবরী, ক্যাসিনোয় লেখা কবিতা ইত্যাদি। লিখেছেন কবিতা বিষয়ক বহু প্রবন্ধ ও বেশ কিছু ছোট গল্প।
জন্ম পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার এক শিল্পাঞ্চলে। প্রথম থেকেই এক মিশ্র-সংস্কৃতির ছায়ায় বড় হয়ে উঠেছেন। স্নাতকস্তরে পড়াশোনায় সময়ে নিজেও সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে পড়েন। প্রথম দিকে লেখা নিয়ে ছিলেন উদাসীন। লেখার থেকে দূরে থেকেছেন বেশ কয়েক বছর। এখনও পর্যন্ত প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ও কাব্যপুস্তিকার সংখ্যা আট। কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে কয়েকটি হল – মেষপালকের ডায়েরি, বালিঝড় ও কেবিনবয়, ধান্যলক্ষ্মী, বাংলা,পর্ণশবরী, ক্যাসিনোয় লেখা কবিতা ইত্যাদি। লিখেছেন কবিতা বিষয়ক বহু প্রবন্ধ ও বেশ কিছু ছোট গল্প।
নামের আগে ‘কবি’ বসানোয় ঘোর আপত্তি, নিজেকে শিক্ষানবিশ মনে করি | এই বাংলার জ্যোতিষ্কখচিত কাব্যচর্চার আকাশের নিচে, অসংখ্য গুণী মহীরুহের ছায়ার তলায় একটু দাঁড়াতে পেরেছি, সেটাই অনেক পাওয়া |
কাব্যগ্রন্হ –
১) আরশিনগরের ছায়াসঙ্গীরা (2014, পরম্পরা )
২) অম্বুরি তামাকের গন্ধ (2018, অভিযান)
উপরোক্ত দুটি কাব্যগ্রন্থ ছাড়া, শব্দহরিন, কবিতাউৎসব, ঋতবাক, বাতায়ন, মানভূম সংবাদ ইত্যাদি কিছু পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন সময়ে কবিতা, গল্প বা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়েছে |
মাসিক সাহিত্যপত্রিকা কাগজের নৌকা , ত্রৈমাসিক বাতায়ন এবং ছোটদের ‘খেলার ছলে’ পত্রিকার সম্পাদনার কাজে যুক্ত |
প্ৰিয় কবি – শঙ্খ ঘোষ
‘কবি’ সম্বোধনে কুন্ঠিত বোধ করি | উচ্চমননশীল এই চর্চার জগতে নিজেকে নিছক শিক্ষানবিশ বলে বোধ হয় | এই বাংলার জ্যোতিষ্কখচিত কাব্যচর্চার আকাশের নিচে, অসংখ্য গুণী মহীরুহের ছায়ার তলায় একটু দাঁড়াতে পেরেছি, সেটাই অনেক পাওয়া |
সমস্ত আবেগ, ভাবালুতা, নিভৃতযাপন এমনকি ব্যক্তিগত পরিসরকেও তছনছ করে দেবার মতো একটি পেশায় জড়িত আছি | যাপন ও প্যাশনের বৈপরীত্যের এই বাধা কাটিয়ে উঠে সৃষ্টিশীলতার অনুশীলন জারি রাখাটাই আমার লক্ষ্য |
জন্ম কোলকাতায় । পড়াশোনা এবং কবিতা লেখালেখির সূচনাপর্ব থেকে বিকাশ পুরোটাই নদীয়া জেলার রানাঘাট শহরে । বর্তমানে ব্যারাকপুর শহরের বাসিন্দা ।
সাংবাদিকতার পেশায় যোগ ১৯৯৪ সালে। বর্তমানে শিশু অধিকার ও সমাজ-উন্নয়নমূলক বিষয়ে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত।
জন্ম ১৯৬৭ সালে, কলকাতায়। স্কুলের পাঠ নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ে। স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পাঠ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, ইংরেজি সাহিত্যে।
সাংবাদিকতার পেশায় যোগ ১৯৯৪ সালে। বর্তমানে শিশু অধিকার ও সমাজ-উন্নয়নমূলক বিষয়ে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত।
লেখালেখি শুরু ছাত্রাবস্থায়, আটের দশকের একেবারে শেষের দিকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন ‘নতুন কবিতা’ ও ‘কবিতার কথা’ নামে দু’টি কবিতাপত্রের সম্পাদনা। বর্তমানে ‘চারনম্বর প্ল্যাটফর্ম’ নামে একটি ওয়েব-পত্রিকার সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত।
এ-যাবৎ প্রকাশিত একমাত্র কবিতার বই ‘আরোহলিপি’। প্রকাশকাল ২০১৩। প্রকাশক : কথাজাতক।
ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা, পেশায় সাহিত্যের শিক্ষিকা তমালী রায়ের নেশা হল কবিতা,সংগীত ও ফোটোগ্রাফি।
ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা, পেশায় সাহিত্যের শিক্ষিকা তমালী রায়ের নেশা হল কবিতা,সংগীত ও ফোটোগ্রাফি।ওনার পরিচালনায় চারটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচিত্র কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভাল সহ দেশের বিভিন্ন ফেস্টিভালে দেখানো হয়েছে ও পুরস্কৃত হয়েছে । বিভিন্ন কবিতার ম্যাগাজিন ও অনলাইন ম্যাগাজিনে কবির কবিতা প্রকাশিত হয়।আন্তর্জাতিক কবিতা ও অনুবাদ সংকলনেও কবির কবিতা ও অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে ও প্রকাশিতব্য।এ বছর আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় ‘ধানসিড়ি’ প্রকাশনা থেকে কবিতা সংকলন ‘পথের নাম কারু’ ও বাংলাদেশের স্বনামধন্য প্রকাশনা ‘ভাষাচিত্র’ থেকে ‘একশো প্রেমের কবিতা’ প্রকাশিত হয়েছে। পূর্ব প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ‘গাংচিলের পালক’ ( সপ্তর্ষি), ও কবিতার পঞ্চপ্রদীপ’ (দীপ প্রকাশন)।
২৬ বছরের শিক্ষক-জীবনের সূচনা সাউথ পয়েন্ট স্কুল-এ । বর্তমানে গার্ডেন হাই স্কুল-এর বাংলা শিক্ষিকা ।
২৬ বছরের শিক্ষক-জীবনের সূচনা সাউথ পয়েন্ট স্কুল-এ । বর্তমানে গার্ডেন হাই স্কুল-এর বাংলা শিক্ষিকা । লেখালিখির সূত্রপাত ছোটবেলাতেই । প্রথম বই ‘উড়াল ও পিঞ্জর’ ২০০০-এ, ‘প্রথম আলো’র সৌজন্যে।দ্বিতীয় বই ‘ভস্মজন্ম’ ২০০৩।আর দীর্ঘ ১৬ বছর পর তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘অন্তরের খুদ’২০১৯-এ। ২০১৮-তে একটা উপন্যাস ‘দমদম জংশন’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ‘গোধূলিনামা’ নামের সেই উপন্যাস এখন সংশোধন করে গ্রন্থরূপে প্রকাশের অপেক্ষায়।
Suvasree Saha keeps writing in Bengali since 2015. Ist published poem in Bish Satak 1990.
Suvasree Saha keeps writing in Bengali since 2015. Ist published poem in Bish Satak 1990. After a long gap started writing in several little magazines Bohuswar, Kabita Cafe, Bombay Duck, Mayajam Shramana, Srrijan, Jugasagnik Rayan, Abagunthan, Sanko, Prabachan, Irabati, Manasi, Rewa — and wrote so many short stories in story Sankyalans–(Padmapatay Jol)
১৯৯০ থেকে প্রবন্ধকার হিসাবে বাঁকুড়া জেলায় আত্মপ্রকাশ। বর্তমানে প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, নাটক,লোকসংস্কৃতি সবরকম লেখাই লিখে থাকেন।প্রায় আড়াই দশক পর নিজের বই করা।
১৯৯০ থেকে প্রবন্ধকার হিসাবে বাঁকুড়া জেলায় আত্মপ্রকাশ। বর্তমানে প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, নাটক,লোকসংস্কৃতি সবরকম লেখাই লিখে থাকেন।প্রায় আড়াই দশক পর নিজের বই করা। একসঙ্গে চারটি বই প্রকাশিত হয় ডিসেম্বর ২০১৫তে
১/ বাঁকুড়া জেলায় স্বাধীনতা সংগ্রাম ( গবেষণা গ্রন্থ)
২/ তো না পা চি ( ছোট গল্পের বই)
৩/ মৃত্যুকথা ও মাধবীলতা (কাব্য গ্রন্থ)
৪/ স্বরবর্ণের চূর্ণকথা
৫/ স্পর্শজ সুখকথা (২০১৬)
৬/ ব্যক্তি রাষ্ট্র বিষণ্ণতা ( প্রবন্ধ সংকলন) ২০১৭
৭/ এসো রূপ তুমি কথা হয়ে ১০৮/৮ ( কাব্যগ্রন্থ) ২০১৮
৮/ টুকুস ,( কাব্যগ্রন্থ) জানুয়ারি, ২০১৯
Select a month to view the archive.